সবচেয়ে বিরক্তিকর জিনিস হলো ইন্টারনেটের হুটহাট গতির পরিবর্তন। বা গতিই না থাকা।
সবচেয়ে বিরক্তিকর জিনিস হলো ইন্টারনেটের হুটহাট গতির পরিবর্তন। বা গতিই না থাকা।(মাঝে মাঝে মনে হয় 4G ইন্টারনেটের গতি থেকে ৩ মাসের বাচ্চার মুতের স্পিড আরো বেশি,Sry একটু মজা করলাম😁)
তবে এ থেকে কিন্তু আমরা কিছুটা হলেও পরিত্রাণ পেতে পারি। কিছু কৌশল জানা থাকলে অনেক ক্ষেত্রেই ইন্টারনেটের গতি একটু হলেও বাড়াতে পারবো আশা করি।
১/ ইন্টারনেট সংযোগ পরীক্ষা করুন;
ইন্টারনেটের গতি পরীক্ষা করার অ্যাপ ব্যবহার করে দেখে নিতে পারেন বর্তমান ইন্টারনেটের গতির অবস্থা। গতি অনেকটা নির্ভর করে বেশি ব্যবহার,আর মোবাইলে কোন স্পিডের মোড অন করে রেখেছেন নেটওয়ার্ক, কী ধরনের ইন্টারনেট সংযোগ (ডেটা প্ল্যান) নিয়েছেন তার ওপর। ওয়াই-ফাই বা মোবাইল নেটওয়ার্ক, যেটাই ব্যবহার করেন না কেন দেখতে হবে এর সিগন্যাল ঠিকমতো পাচ্ছেন কি না।
ইন্টারনেটের গতি পরীক্ষা করার অ্যাপ ব্যবহার করে দেখে নিতে পারেন বর্তমান ইন্টারনেটের গতির অবস্থা। গতি অনেকটা নির্ভর করে বেশি ব্যবহার,আর মোবাইলে কোন স্পিডের মোড অন করে রেখেছেন নেটওয়ার্ক, কী ধরনের ইন্টারনেট সংযোগ (ডেটা প্ল্যান) নিয়েছেন তার ওপর। ওয়াই-ফাই বা মোবাইল নেটওয়ার্ক, যেটাই ব্যবহার করেন না কেন দেখতে হবে এর সিগন্যাল ঠিকমতো পাচ্ছেন কি না।
২/ ফোন ক্যাশ পরিষ্কার করুন;
আপনার ফোনের মেমোরি ও ক্যাশ মেমোরি পরিষ্কার করেও মোবাইল ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে পারেন। ফোনের মেমোরির পরিবর্তে এসডি কার্ড বা অনলাইনে ড্রপবক্স, গুগল ড্রাইভের মতো সেবা ব্যবহার করতে পারেন। মোবাইলের ক্যাশ মেমোরি যখন ভরা থাকে, যন্ত্রটিও তখন ধীরগতির হয়ে যায়, আর এ জন্য ইন্টারনেটের গতিও কমে যায়।
আপনার ফোনের মেমোরি ও ক্যাশ মেমোরি পরিষ্কার করেও মোবাইল ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে পারেন। ফোনের মেমোরির পরিবর্তে এসডি কার্ড বা অনলাইনে ড্রপবক্স, গুগল ড্রাইভের মতো সেবা ব্যবহার করতে পারেন। মোবাইলের ক্যাশ মেমোরি যখন ভরা থাকে, যন্ত্রটিও তখন ধীরগতির হয়ে যায়, আর এ জন্য ইন্টারনেটের গতিও কমে যায়।
আরো পড়ুনঃ আরো পড়ুনঃ সরকারি ছুটির তালিকা এইমাত্র পাওয়া
৩ /অব্যবহৃত অ্যাপ ফেলে দিন;
অনেক অব্যবহৃত অ্যাপ ফোনের কর্মক্ষমতা কমিয়ে ফেলে, যা ইন্টারনেটের গতির ওপর প্রভাব ফেলে। তাই অব্যবহৃত অ্যাপ্লিকেশন ফেলে দিন (আনইনস্টল)।
অনেক অব্যবহৃত অ্যাপ ফোনের কর্মক্ষমতা কমিয়ে ফেলে, যা ইন্টারনেটের গতির ওপর প্রভাব ফেলে। তাই অব্যবহৃত অ্যাপ্লিকেশন ফেলে দিন (আনইনস্টল)।
৪/ সঠিক নেটওয়ার্ক;
আপনি 2G ব্যবহার করে থাকলে 3Gনেটওয়ার্কের বা 4Gনেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারেন। এতে গতি বাড়বে।
আপনি 2G ব্যবহার করে থাকলে 3Gনেটওয়ার্কের বা 4Gনেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারেন। এতে গতি বাড়বে।
৫ /নেটওয়ার্ক সেটিংস;
আপনার ফোনের নেটওয়ার্ক সেটিংসে গিয়ে দেখুন সঠিক নেটওয়ার্কে যুক্ত আছে কি না। এটি শুধু 2/3/4G নেটওয়ার্কের সঙ্গে সীমাবদ্ধ নয়। অনেক মোবাইলের ক্ষেত্রে নেটওয়ার্ক স্বয়ংক্রিয়ভাবে GSM/WCDMA/LTE নির্ধারিত হয়। যদি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারণ না হয় তাহলে ম্যানুয়ালি নেটওয়ার্ক নির্বাচন করুন। আপনি যদি থ্রিজি ব্যবহারকারী হন তাহলে নেটওয়ার্ক টাইপ WCDMA বা 3G রাখুন অথবাLTE মোড করে রাখুন
আপনার ফোনের নেটওয়ার্ক সেটিংসে গিয়ে দেখুন সঠিক নেটওয়ার্কে যুক্ত আছে কি না। এটি শুধু 2/3/4G নেটওয়ার্কের সঙ্গে সীমাবদ্ধ নয়। অনেক মোবাইলের ক্ষেত্রে নেটওয়ার্ক স্বয়ংক্রিয়ভাবে GSM/WCDMA/LTE নির্ধারিত হয়। যদি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারণ না হয় তাহলে ম্যানুয়ালি নেটওয়ার্ক নির্বাচন করুন। আপনি যদি থ্রিজি ব্যবহারকারী হন তাহলে নেটওয়ার্ক টাইপ WCDMA বা 3G রাখুন অথবাLTE মোড করে রাখুন
আরো পড়ুনঃ সরকারি ছুটির তালিকা এইমাত্র পাওয়া
৬/ ব্রাউজার টেক্সট মোডে রাখুন;
আপনার ছবির প্রয়োজন না হলে ব্রাউজার টেক্সট মোড হিসেবে রাখতে পারেন।
আপনার ছবির প্রয়োজন না হলে ব্রাউজার টেক্সট মোড হিসেবে রাখতে পারেন।
৭/ ফাস্ট ওয়েব ব্রাউজার;
ইন্টারনেটের ভালো গতির জন্য ফাস্ট ওয়েব ব্রাউজার যেমন:ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহার করতে পারেন।তবে আমি অপেরা মিনি বা ইউসি ব্রাউজার ব্যবহার করে আগ্রহী করবনা কারন এগুলোতে তথ্য চুরির ঘটনা উল্লেখযোগ্য।
ইন্টারনেটের ভালো গতির জন্য ফাস্ট ওয়েব ব্রাউজার যেমন:ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহার করতে পারেন।তবে আমি অপেরা মিনি বা ইউসি ব্রাউজার ব্যবহার করে আগ্রহী করবনা কারন এগুলোতে তথ্য চুরির ঘটনা উল্লেখযোগ্য।
৮/ অটো সিঙ্ক বন্ধ করুন;
কিছু অ্যাপ যেমন ই-মেইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিংক হতে থাকে, এসব অ্যাপের অটো সিঙ্ক সুবিধা নিষ্ক্রিয় করে রাখতে পারেন। আবার কিছু অ্যাপ স্বয়ংক্রিয়ভাবে হালানাগাদ হতে থাকে, এগুলোর অটো আপডেটও বন্ধ রাখতে পারেন।
কিছু অ্যাপ যেমন ই-মেইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিংক হতে থাকে, এসব অ্যাপের অটো সিঙ্ক সুবিধা নিষ্ক্রিয় করে রাখতে পারেন। আবার কিছু অ্যাপ স্বয়ংক্রিয়ভাবে হালানাগাদ হতে থাকে, এগুলোর অটো আপডেটও বন্ধ রাখতে পারেন।
৯/ সবশেষে বলবো আপনি একটি সিগন্যাল বুস্টার এন্টেনা ব্যবহার করতে পারেন। এর দাম তেমন বেশিনা।মাত্র ৩০০০ হাজার থেকেই শুরু হয়।
বি:দ্র: আমি বাড়িতে একটি সিগন্যাল বুস্টার বানানোর পরিকল্পনা করছি। যদি সফল ভাবে কাজ করে তাহলে আপনাদেরকেও এই ব্যপারে সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ।
সম্পুর্ন পড়ার জন্য ধন্যবাদ, সাথে আছি ইউনিভারসাল
UNIVERSAL
UNIVERSAL
true
Humm Khub e biroktikor Speed na thaka